ক্লাবে যাওয়া
ছেলে স্কুলের গণ্ডি পেরিয়ে কলেজে উঠছে। বাবা ভীষণ খুশি। আনন্দের আতিশয্যে বাবা বলেই ফেললেন, ‘তুই স্কুল পাস করেছিস। সেই খুশিতে আজ থেকে তোকে ক্লাবে যাওয়ার অনুমতি দিলাম।’ছেলে: না বাবা, এ আমি করতে পারি না।
বাবা: (খুশি হয়ে) কেন বল তো?
ছেলে: কারণ, এক বছর হলো আমি ক্লাবে যাওয়া ছেড়ে দিয়েছি!
ফেসবুক লাইক
স্কুলপড়ুয়া ছেলেটা তার ফেসবুক স্ট্যাটাসে লিখল, ‘ক্লাসরুমে বসে বসে ফেসবুকিং করছি। হা হা…কী মজা।’সঙ্গে সঙ্গেই কমেন্ট লিখলেন শিক্ষক, ‘বেরিয়ে যাও।’
শিক্ষকের কমেন্টে লাইক দিয়ে ছেলেটির মা লিখলেন, ‘আজকে আসো বাসায়। এই অপরাধের শাস্তিস্বরূপ তুমি আজ ঘর ঝাঁট দেবে, ঘর মুছবে এবং থালাবাসন ধুবে।’
মায়ের কমেন্টে লাইক দিল বাসার কাজের লোক!
দীর্ঘজীবী হওয়ার ইচ্ছা
রোগী: ডাক্তার সাহেব, দীর্ঘ জীবন পাওয়া যাবে—এমন কোনো ওষুধ আছে?ডাক্তার: আছে, বিয়ে করে ফেলুন।
রোগী: বিয়ে করলে দীর্ঘজীবী হব?
ডাক্তার: না, তবে আপনার দীর্ঘজীবী হওয়ার ইচ্ছা মরে যাবে!
বিয়েতে যাচ্ছিলাম
রাস্তায় দ্রুত গাড়ি চালানোর কারণে এক তরুণকে পুলিশ অফিসার আটক করেছেন। লোকটার শুধু একটাই কথা, ‘আগে আমার কথা তো শুনুন।’কিন্তু পুলিশ অফিসারও নাছোড়বান্দা। ‘না, কোনো কথাই শুনব না। জেলের বড় কর্তা না আসা পর্যন্ত তোমাকে কিছুতেই ছাড়া যাবে না।’
ঘণ্টাখানেক পর পুলিশ অফিসার ওই তরুণকে বললেন, ‘তুমি আসলে ভাগ্যবান। আজকে আমাদের বড় স্যারের মেয়ের বিয়ে। তাই আজ তিনি যখন অফিসে আসবেন, তখন তাঁর মেজাজ খুবই ঠান্ডা থাকবে।’
এতক্ষণে কথা বলার সুযোগ পেয়েই তরুণ হাউমাউ করে বলে উঠল, ‘বড় কর্তা এলে আপনার খবর আছে। আমিই তাঁর মেয়ের হবু বর! বিয়েতে যাচ্ছিলাম।’
পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখার উপায়
শিক্ষক: বল তো, আমরা কীভাবে আমাদের স্কুলটাকে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখতে পারি?ছাত্র: স্যার, আমরা ক্লাস না করে বাসায় বসে থাকতে পারি!
চালক অফিসের বস, কর্মচারী
মহাসড়ক ধরে ছুটে যাচ্ছিল দুটি গাড়ি। একটির চালক অফিসের বস, অন্যটি চালাচ্ছিলেন অফিসের এক কর্মচারী। চলতে চলতে বস একসময় চেষ্টা করছিলেন, কর্মচারীর গাড়িটি ওভারটেক করে সামনে চলে যেতে। কর্মচারী গাড়ির জানালা দিয়ে মাথা বের করে চিৎকার করে বললেন, ‘গরু!’শুনে রেগে আগুন হলেন বস! তিনিও জানালা দিয়ে মাথা বের করে ‘কত বড় সাহস! তুমি আমাকে গরু বললে? তুমি একটি ছাগল, গাধা, বেয়াদব…’ বলতে বলতেই রাস্তার ওপর দাঁড়িয়ে থাকা একটি গরুর সঙ্গে ধাক্কা খেয়ে পাশের ধানখেতে ছিটকে পড়লেন!
এ গল্প থেকে আমরা যা বুঝলাম: বসরা কখনোই কর্মচারীদের কথা আমলে নেন না!
গোপন রাখেন
প্রচণ্ড দুর্যোগের সময় এক নাবিক জাহাজের সর্দারের জীবন বাঁচাল।সর্দার: ওহে, তুমি আমার জীবন বাঁচিয়েছ। বলো, কীভাবে তোমাকে আমি পুরস্কৃত করতে পারি?
নাবিক: সর্দার, সবচেয়ে ভালো হয়, আপনি যদি ব্যাপারটি গোপন রাখেন।
সর্দার: কেন?
নাবিক: কারণ, আমি আপনার জান বাঁচিয়েছি, তা জানতে পারলে অন্য নাবিকেরা আমার জান নিয়ে নেবে!
স্বামী ও গাধার মধ্যে পার্থক্য
স্ত্রী: বলো তো, স্বামী ও গাধার মধ্যে পার্থক্য কী?স্বামী: স্বামী গাধা হতে পারে। কিন্তু গাধাও এত বড় গাধা নয় যে সে স্বামী হবে!
পুরোটাই প্রাকটিক্যাল
এক ভদ্রলোক জুয়েলারির দোকানে গিয়ে প্রেমিকাকে উপহার দেওয়ার জন্য সবচেয়ে দামি ব্রেসলেট চাইলেন।দোকানদার বললেন, ‘স্যার, ব্রেসলেটে কি আপনার প্রেমিকার নাম খোদাই করে নেবেন?’
ভদ্রলোক কিছুক্ষণ চিন্তা করে বললেন, ‘না, তার দরকার নেই। তার চেয়ে বরং লিখে দেন, তুমিই আমার প্রথম এবং একমাত্র প্রেম।’
দোকানদার বললেন, ‘স্যার, আপনি আসলেই খুব রোমান্টিক।’
এবারে ওই ভদ্রলোক বললেন, ‘এখানে আসলে রোমান্টিকতার কিছু নেই, পুরোটাই প্রাকটিক্যাল। যদি তার সঙ্গে আমার ছাড়াছাড়ি হয়, তাহলে ব্রেসলেটটি আমি অন্য কোথাও ব্যবহার করতে পারব।’
পুরুষ মাছি আর মেয়ে মাছি
স্ত্রী: কী করছ?স্বামী: মাছি মারছি।
স্ত্রী: কটি মারলে?
স্বামী: পাঁচটি। তিনটি পুরুষ মাছি আর দুটি মেয়ে মাছি।
স্ত্রী: কী করে বুঝলে?
স্বামী: তিনটি মাছি বসে ছিল মদের বোতলের ওপর। আর দুটি টেলিফোনের ওপর!
সময়ানুবর্তী
এক অফিসের কর্মচারীরা সবাই পৌঁছে যান একদম ঠিক সময়ে।বসকে বললেন তাঁর এক বন্ধু, ‘তোমার কর্মচারীদের কী এমন জাদু করেছ যে তাঁরা এত সময়ানুবর্তী হয়ে গেল?’
বস হাসতে হাসতে বললেন, ‘জাদু না হে, আমার অফিসে একটা চেয়ার কম। সবাই সময়মতো পৌঁছাতে চেষ্টা করে, যেন দাঁড়িয়ে থাকতে না হয়!’
বিবাহিতদেরই নিয়োগ
এক অফিসের বস কেবল বিবাহিত লোকদেরই নিয়োগ দেন। একদিন তাঁর বউ তাঁকে জিজ্ঞেস করল, ‘তুমি কেবল বিবাহিতদেরই নিয়োগ দাও কেন?’স্বামী বললেন, ‘কারণ তারা সহজে বাসায় যেতে চায় না, ধমক সহ্য করে আর মুখ বন্ধ রাখতে জানে।’
প্রেমিকার সঙ্গে রিকশায়
বসের সঙ্গে ফোনে কথা হচ্ছে কর্মচারীর।কর্মচারী: স্যার, আজকে আমার শরীরটা খুব খারাপ। আজ অফিসে আসতে পারব না।
বস: শরীর খারাপ থাকলে আমি কী করি জানো? আমার প্রেমিকার সঙ্গে রিকশায় ঘুরে বেড়াই, বেশ ভালো লাগে। তুমিও চেষ্টা করে দেখতে পারো।
কিছুক্ষণ পর বসকে ফোন করলেন কর্মচারী। বললেন, ‘স্যার, আপনার বুদ্ধিটা বেশ কাজে লেগেছে। রিকশায় ঘুরে খুব ভালো লাগছে। আপনার প্রেমিকাও বেশ স্মার্ট, রিকশা ভাড়াটা সেই দেবে বলেছে…!’
পিৎজা ডেলিভারি
অফিসের নতুন বড়কর্তা কাজের ব্যাপারে খুব কড়া। কাউকে একবিন্দু ছাড় দেন না। চাকরির প্রথম সপ্তাহেই একদিন খেপে গেলেন তিনি। রেগেমেগে রুম থেকে বেরিয়েই এক লোককে পাকড়াও করলেন। অফিসের সবার সামনে চিৎকার করে বললেন, ‘সপ্তাহে কত টাকা মাইনে পাও তুমি, শুনি?’লোকটা ভয়ে কাঁপতে কাঁপতে বলল, ‘৩০০০ টাকা’।
বড়কর্তা তাঁর মুখের ওপর ৩০০০ টাকা ছুড়ে দিয়ে বললেন, ‘এই নাও তোমার এ সপ্তাহের মাইনে, আর বেরিয়ে যাও।’
লোকটা বেরিয়ে যাওয়ার পর বললেন বড়কর্তা, ‘প্রয়োজন হলে এভাবেই অফিসের প্রত্যেককে বের করে দেব আমি। যাই হোক, ওই লোকটা আমাদের অফিসে কী কাজ করে?’
কর্মচারীদের একজন বলল, ‘স্যার, ও আমাদের এখানে পিৎজা ডেলিভারি দেয়!’
উচ্চতা কত
সজীবের উচ্চতা পাঁচ ফুট। সে গেছে পাত্রী দেখতে।পাত্রীর বাবা জিজ্ঞেস করলেন, ‘বাবা, তোমার উচ্চতা কত?’
সজীব বলল, ‘পাঁচ ফুট ১০ ইঞ্চি।’
পাশ থেকে তার মা খোঁচা দিয়ে ফিসফিস করে বললেন, ‘চুপ কর গাধা, এটা ফেসবুক না।’
নিশ্চিত হলাম
মা ও ছেলের মধ্যে চ্যাটে কথোপকথন চলছে।মা: হোমওয়ার্ক শেষ করেছ?
মা: ভাত খেয়ে থালাবাসন ধুয়ে রাখবে কিন্তু।
মা: দরজা-জানালাগুলো বন্ধ করেছ?
মা: জামাকাপড়গুলো ইস্ত্রি করে রাখো। কাল খুব সকালে স্কুলে যেতে হবে।
মা: শোন, তোমার বাবা আর আমি ঠিক করেছি, তোমাকে একটা ল্যাপটপ কিনে দেব।
ছেলে: সত্যি?
মা: না। শুধু নিশ্চিত হলাম, তুমি ওপাশে আছ কি না।
মেয়েদের মন
পল্টু হেঁটে যাচ্ছিল বনের ভেতর দিয়ে। ঘুটঘুটে অন্ধকার। হঠাৎ শোনা গেল অশরীরী আওয়াজ, ‘পল্টু’।পল্টু: কে? কে কথা বলে?
অশরীরী: ভয় পেয়ো না। আমি ইচ্ছাপূরণ দৈত্য। আজ এই শুভদিনে আমি তোমার একটি ইচ্ছা পূরণ করব। বলো, কী চাও তুমি?
সাহস ফিরে পেল পল্টু। বলল, ‘আমার জন্য পুরো বিশ্ব পরিভ্রমণ করে আসবে, এমন একটা ট্রেন সার্ভিস চালু করে দাও, যেন আমি ঘুরে ঘুরে সব দেশের নববর্ষের উৎসব উপভোগ করতে পারি।’
দৈত্য: এটা তো খুব কঠিন কাজ। তুমি বরং অন্য কিছু চাও।
পল্টু: তাহলে আমাকে এমন ক্ষমতা দাও, আমি যেন মেয়েদের মন বুঝতে পারি।
দৈত্য: ট্রেন কি এসি, নাকি নন-এসি লাগবে?
দেরি
লম্বা একটা দীর্ঘশ্বাস ছেড়ে বললেন তমাল, বিয়ে করার পরপরই আমি জানতে পেরেছি, সুখ কী জিনিস। কিন্তু তত দিনে অনেক দেরি হয়ে গেছে…!বিক্রয়কর্মী
প্রেমিকার জন্য আংটি কিনতে জুয়েলারির দোকানে গেছে নাহিন।নাহিন: একটা আংটি দেখান তো। আমার হবু বউকে দেব।
দোকানদার: দামি কিছু দেখাব?
নাহিন: আরে না, কম দামি হলেই হবে। কোনোমতে বিয়েটা সেরে ফেলতে পারলেই হলো। অত দামি আংটি দিয়ে কী লাভ?
পরদিন প্রেমিকার বাবার সঙ্গে দেখা করতে তার বাড়িতে গেল নাহিন।
প্রেমিকা: এ কী, মাথা নিচু করে আছ কেন? তুমি যে এত লাজুক, তা তো আমার জানা ছিল না!
নাহিন: আমারও জানা ছিল না, তোমার বাবা একজন জুয়েলারির দোকানের বিক্রয়কর্মী!
বিয়ের আগে বাঘ
বনের ভেতর এক বাঘের বিয়ে। সেই খুশিতে বনের সব পশুই নাচ-গান শুরু করেছে। বনের এক কোণায় একটা গাধার নাচ দেখে এক বাঁদর তাকে জিজ্ঞেস করলো, ‘আরে গাধা ভাই, তুমি অযথা নাচছো কেন?’গাধা রেগে বলল, ‘এই বনে আজ আমার ছোট ভাইয়ের বিয়ে। আমি নাচবো না তো নাচবেটা কে, শুনি?’
বাঁদর আবারও প্রশ্ন করল, ‘বাঘ আবার কবে থেকে তোমার ভাই হলো?’
‘আরে বাঁদর, বিয়ের আগে আমিও বাঘ ছিলাম। বাঘের ক্ষেত্রেও তো একই ঘটনা ঘটবে। তাহলে সে তো আমার ভাই-ই হবে, নাকি?’—গাধার উত্তর।
শালী হতে রাজি
দুই বোন। মায়া ও ছায়া। বুলবুল ভালবাসে মায়াকে। কিন্তু কথাটা মুখ ফুটে বলতে সাহস পায় না। একদিন খুব সাহস করে মায়ার হাত ধরে বলল, মায়া তুমি ছায়ার কাছ থেকে আমার একটা কথার জবাব এনে দেবে?মায়া বলল, কী কথা?
বুলবুল বলল, এ মাসে ও আমার শালী হতে রাজি আছে কি না?
পানি খেতে ইচ্ছে করছে না তো
বিবাহে প্রবল অনিচ্ছুক এক লোককে বলা হলো:সারাটা জীবন একা একাই কাটাবে? ভেবে দ্যাখো, তুমি যখন মরণশয্যায়, তখন তোমার মুখে পানি দেওয়ার মতো কেউ থাকবে না।
কোনো প্রতিযুক্তি দেখাতে না পেরে বিয়ে করতে রাজি হয়ে গেল লোকটা।
অনেক বছর পরের কথা। দীর্ঘ সংসারজীবন যাপনের পর লোকটি বৃদ্ধ অবস্থায় শুয়ে আছে মৃত্যুর অপেক্ষায়। তাকে ঘিরে আছে তার স্ত্রী, পুত্র-কন্যা। শুয়ে শুয়ে সে ভাবছে:
কেন যে বিয়ে করেছিলাম! পানি খেতে ইচ্ছে করছে না তো!
কানে কম শোনে
রণন আর নাছের দুই বন্ধুতে কথা হচ্ছে।রণন: বুঝলি নাছের, সুলেখাকে আমি ভালোবাসতাম, কিন্তু এখন আর বাসি না।
নাছের: কেন?
রণন: মেয়েটা কানে কম শোনে।
নাছের: কী করে বুঝলি?
রণন: আমি ওকে বললাম, আমি তোমাকে ভালোবাসি। আর ও বলল, আমার পায়ের স্যান্ডেলটা নতুন!
সিনেমার জীবন আর বাস্তব জীবনের মধ্যে পার্থক্য
দুই বিবাহিত বন্ধু বিল্টু আর দুবলোর মধ্যে কথা হচ্ছে—বিল্টু: আচ্ছা দুবলো! বল তো, সিনেমার জীবন আর বাস্তব জীবনের মধ্যে পার্থক্য কী?
দুবলো: এইটা বুঝলি না! সিনেমায় অনেক ঝক্কিঝামেলা পেরোনোর পর বিয়ে করতে হয়। আর বাস্তব জীবনে বিয়ের পর অনেক ঝক্কিঝামেলা শুরু হয়।
ঘটা করে বিয়ে আর প্রেম করে বিয়ের মধ্যে পার্থক্য
দুই বন্ধু রঞ্জু আর সঞ্জুর মধ্যে কথা হচ্ছে—রঞ্জু: বল তো, ঘটা করে বিয়ে আর প্রেম করে বিয়ের মধ্যে পার্থক্য কী?
সঞ্জু: এটা তো খুবই সোজা।
রঞ্জু: আহা বল না।
সঞ্জু: শোন, পার্থক্যটা খুবই সাধারণ। প্রেম করে বিয়ে করলে নিজের প্রেমিকাকে বিয়ে করতে হয়, আর ঘটা করে বিয়েতে অন্যের প্রেমিকাকে বিয়ে করতে হয়।
স্ত্রী হারিয়ে গেছে
বাজার করার মাঝখানে স্ত্রী রাগ করে চলে গেছে। কিছুতেই তাকে আর খুঁজে পাচ্ছে না তপু। অনেক খোঁজাখুঁজির পর স্ত্রীকে না পেয়ে তপু এক মহিলার হাত ধরে অনুনয়-বিনয় করে বলল, ‘দয়া করে কিছুক্ষণের জন্য আমার সঙ্গে একটু কথা বলবেন?’মহিলাটি রেগে বললেন, ‘চিনি না, জানি না, আপনার সঙ্গে কথা বলব কেন?’
তপু ভদ্রভাবে মহিলাকে বলল, ‘বাজারের মধ্যে আমার স্ত্রী হারিয়ে গেছে তো!’
মহিলা এবার রেগে অগ্নিশর্মা হয়ে বললেন, ‘আপনি তো আচ্ছা মানুষ দেখছি। আপনার স্ত্রী হারিয়েছে, তাতে আমার সঙ্গে কথা বলার কী সম্পর্ক?’
‘না মানে, অন্য কোনো মহিলার সঙ্গে কথা বলতে দেখলেই আমার স্ত্রী রেগে আবারও আমার কাছে ফিরে আসবে কি না!’
সবজান্তা
ফাস্টফুড আছে, স্লো ফুড নেই কেন?স্লো ফুড আছে, বিষের কারণে সেগুলোকে স্লো-পয়জন বলা হয়।
এমন দেশটি কোথাও খুঁজে পাবে নাকো তুমি…পরের লাইনটা কী?
স্যরি, পরের লাইনটাও আর খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না।
প্রাইজবন্ডটা কি কোনো উপায়ে আমাকে দেওয়া যায়?
ধরে নিন আপনি পেয়ে গেছেন (বাকি পুরোটাই আমার কমিশন)!
মানুষের জীবনের সার্থকতা কোথায়?
কোনো সার্থকতা খুঁজে পাওয়ায়। চন্দ্র দেয় আলো, সূর্য দেয় তাপ আর রাজনীতি দেয়?
উত্তাপ।
পরীক্ষায় ফেল করার পর কী করা উচিত?
সবাই চাইলেও ফেল করতে পারে না, এই দর্শন মেনে নেওয়া উচিত।
জীবনটা এত ছোট কেন?
যাতে এই প্রশ্নের উত্তরটা বেশি দিন খুঁজতে না হয়!
মনোবিজ্ঞানী
একদল বাচ্চা হৈচৈ করে বল খেলছে । আরেকটা বাচ্চা একপাশে একা দাঁড়িয়ে আছে । এক মনোবিজ্ঞানী দেখলেন এই বাচ্চাটা বিষন্নতা আর দ্বিধাদ্বন্দ্বে ভুগছে । মনোবিজ্ঞানী মনে মনে চ্যালেঞ্জ গ্রহণ করলেন এই বাচ্চাকে কাউন্সিলিং-এর মাধ্যমে চিকিৎসা করে রোগমুক্ত করার চেষ্টা করবেন । তিনি কাছে গিয়ে তাকে বললেন- “তুমি আমার বন্ধু হবে ?”বাচ্চা -“ না । যান ।”
মনোবিজ্ঞানী – “আমার সাথে বন্ধুত্ব করতে তোমার সংকোচ হচ্ছে খোকা ?”
বাচ্চা -“ হ্যাঁ । যান ।”
মনোবিজ্ঞানী – “ আমার মনে হয় তুমি অনেক মনোকষ্টে আছো ।”
বাচ্চা -“ না । যান ।”
মনোবিজ্ঞানী – “ তুমি কিন্তু অন্য বাচ্চাদের সাথে একসঙ্গে দৌড়াদৌড়ি করছো না ।”
বাচ্চা -“ হ্যাঁ । যান ।”
মনোবিজ্ঞানী – “ কেন ?”
বাচ্চা(বিরক্ত হয়ে) -“ আমি গোলকিপার ।”
ভালোবাসার জন্ম
প্রশ্ন: ভালোবাসার জন্ম কোথায়?উত্তর: সম্ভবত চীনে। কারণ, চীনা জিনিসেরই কোনো গ্যারান্টি থাকে না!
আমিও বোকা হব এবং
শিক্ষক ক্লাসে বলছেন, ‘আজ রাতে যে ফাইনাল খেলা হবে আমি তাতে “এ” দলকে সমর্থন করছি। তোমাদের মধ্যে যারা “এ” দলকে সমর্থন করছ, তারা হাত তোলো।’শিক্ষার্থীরা ভাবল, স্যারের বিরুদ্ধে মত দেওয়াটা ঠিক হবে না। সবাই হাত তুলল, শুধু পল্টু ছাড়া।
শিক্ষক: (কিছুটা মনঃক্ষুণ্ন হয়ে) পল্টু, তুমি কেন “এ” দলকে সমর্থন করছ না?
পল্টু: কারণ, আমার বাবা ‘বি’ দলকে সমর্থন করেন, আমার মা-ও ‘বি’ দলকে সমর্থন করেন।
শিক্ষক: হুম। তোমার বাবা যদি বোকা হন, তোমার মা যদি বোকা হন, তাহলে তুমিও কি বোকা হবে?
পল্টু: অবশ্যই আমিও বোকা হব এবং ‘এ’ দলকে সমর্থন করব!
হোম ওয়ার্ক
ম্যাডাম: রোকন, তুমি হোম ওয়ার্ক নিয়ে আসোনি কেন?রোকন: ম্যাডাম, হোম ওয়ার্ক করেছিলাম। কিন্তু আমাদের বাড়ির কুকুর হোম ওয়ার্কের কাগজটা খেয়ে ফেলেছে।
ম্যাডাম: টুটুল, তুমি হোম ওয়ার্ক করোনি কেন?
টুটুল: ম্যাডাম, হোম ওয়ার্ক করেছিলাম। কিন্তু কাগজটা আমি খেয়ে ফেলেছি।
ম্যাডাম: কেন?
টুটুল: কারণ, আমাদের বাসায় কুকুর নেই!
কোথায় দেখা হবে
স্কুলের পরীক্ষায় প্রশ্ন এসেছে, ‘লস অ্যাঞ্জেলেস থেকে লন্ডনের দূরত্ব ৮০০০ কিলোমিটার। একজন লোক লস অ্যাঞ্জেলেস থেকে গাড়িতে ঘণ্টায় ১৫০ কিলোমিটার বেগে লন্ডন রওনা হলো এবং অপর এক ব্যক্তি লন্ডন থেকে গাড়িতে ১৬০ কিলোমিটার বেগে লস অ্যাঞ্জেলেসে রওনা হলো। তাদের দুজনের কোথায় দেখা হবে?’ছোট্ট জনি উত্তর লিখল, ‘জেলখানায়! এত জোরে গাড়ি চালাবেন, পুলিশ বুঝি আঙুল চুষবে?’
ইতিহাস
প্রশ্ন: গুহামানবদের জন্য স্কুলের পড়ালেখা সহজ ছিল কেন?উত্তর: কারণ, তাদের পড়ার মতো কোনো ইতিহাস ছিল না।
প্রশ্নের উত্তর
প্রশ্ন: কোন প্রশ্নের উত্তরে কখনো ‘হ্যাঁ’ বলা যায় না?উত্তর: তুমি কী ঘুমাচ্ছ?
পল্টু: কারণ, আমার বাবা ‘বি’ দলকে সমর্থন করেন, আমার মা-ও ‘বি’ দলকে সমর্থন করেন।
শিক্ষক: হুম। তোমার বাবা যদি বোকা হন, তোমার মা যদি বোকা হন, তাহলে তুমিও কি বোকা হবে?
পল্টু: অবশ্যই আমিও বোকা হব এবং ‘এ’ দলকে সমর্থন করব!
একটি চরম হাসির ভিডিও, না দেখলে মিস করবেন। আর এ ভিডিও টি দেখে কেও হাসিতে হাসিতে মারা গেলে আমি দায়ী থাকবনা।
ReplyDeletehttps://www.youtube.com/watch?v=TYAnLmdrlBE
Bangla SMS, bengali sms, bangla
ReplyDeletejokes, bangla koutuk, bangla hasir sms, bangla
jonmodin sms, bangla birthday sms, bangla
love sms, bangla valobashar sms, bangla
bondhutto sms, bangla Eid Mubarak sms, Eid
wish sms, happy eid sms, new eid sms
মূল শব্দগুলি: Bangla SMS, bengali sms, bangla
jokes, bangla koutuk, bangla hasir sms, bangla
jonmodin sms, bangla birthday sms, bangla
love sms, bangla valobashar sms, bangla
হাসির এসএমএস
ReplyDeleteহাসির এসএমএস
ReplyDeleteহাসির এসএমএস
ReplyDelete